(১) আবেগ, প্রবৃত্তি ও রাগের বশবর্তী হইয়া কোন কাজ করিবেন না।
(২) কোন কাজে তাড়াহুড়া করা ভাল নয়, কেননা তাহা শয়তানের প্ররোচনায় হইয়া থাকে। সুতরাং প্রতিটি কথা ও কাজ পরিণাম ভাবিয়া করা উচিত।
(৩) পরামর্শ ব্যতীত কোন (গুরুত্বপূর্ণ) কাজ করিবেন না।
(৪) গীবত (পরচর্চা, পরনিন্দা) সম্পূর্ণরূপে পরিত্যাগ করিবেন।
(৫) গোনাহ হয়না এমন কথাও বেশী বলিবেন না; বিনা প্রয়োজনে কাহারো সাথে মেলামেশা করিবেন না; এবং (বাছবিচার ছাড়া) যে কাউকেই নিজের বিশ্বস্ত বানাইবেন না, কেননা ইহার পরিণাম অত্যন্ত ক্ষতিকর (হইতে পারে)।
(৬) পূর্ণ ক্ষুধা ব্যতীত আহার করিবেন না।
(৭) প্রবল চাহিদা না হইলে স্ত্রী সহবাস করিবেন না।
(৮) একান্ত প্রয়োজন না হইলে করজ (ঋণ) করিবেন না।
(৯) কখনও অপব্যয়ের কাছেও যাইবেন না।
(১০) অপ্রয়োজনীয় আসবাবপত্র সংগ্রহ করিবেন না।
(১১) ব্যবহারে কঠোরতা ও কর্কশতা পরিহার করিবেন এবং নম্রতা, সংযম ও সহনশীলতার অভ্যাস আয়ত্ব করার চেষ্টা করিবেন।
(১২) কথা-বার্তা, কাজ-কর্ম, খানা-পিনা ও পোশাক-পরিচ্ছদে লৌকিকতা ও বাহুল্য পরিহার করিবেন।
(১৩) সম্পদশালী ও শাসকবর্গেদের সাথে ধর্মীয় নেতাগণের কোন প্রকার দুর্ব্যবহার করা উচিত নয়, তাহাদের সাথে অত্যধিক মেলামেশা করিবেন না এবং বিশেষতঃ পার্থিব উদ্দেশ্যে তাহাদেরকে লক্ষ্যবস্তু বানাইবেন না।
(১৪) লেনদেনের ব্যপারে সতর্কতা অবলম্বন করাকে 'দিয়ানত' এর চাইতে গুরুত্বপূর্ণ মনে করিবেন।
(১৫) কোন ঘটনা বুঝা ও বর্ণনার ব্যপারে অত্যধিক সতর্কতা অবলম্বন করিবেন। দ্বীনদার ও জ্ঞানীলোকদেরকেও এই ব্যাপারে অসতর্ক দেখা যায়।
(১৬) প্রয়োজন ব্যতীত ঔষধপত্র ব্যবহার করিবেন না, আর প্রয়োজন হইলে বিজ্ঞ ডাক্তার বা হেকিমের পরামর্শ ব্যতিরেকে কোন ঔষধ ব্যবহার করিবেন না।
(১৭) সর্বপ্রকার গোনাহ ও অনর্থক কথা হইতে নিজের জিহ্বার পূর্ণ হেফাজত করিবেন।
(১৮) অনর্থক ও বেহুদা কাজে নিজের অমুল্য সময় নষ্ট করিবেন না।
(১৯) নিজের মত ও বক্তব্যে জেদী না হইয়া সদা সত্য ও ন্যায়ের অনুসারী হওয়ার চেষ্টা করিবেন।
(২০) 'গায়রুল্লাহ' (অর্থাৎ আল্লাহ ব্যতীত অন্য কিছু) এর সংগে সম্পর্ক বৃদ্ধি করিবেন না।
(২১) কাহারো ব্যক্তিগত ও পার্থিব বিষয়ে অনধিকার হস্তক্ষেপ করিবেন না।
(২২) তালেবে-এলেম (শিক্ষার্থী) ভাইদেরকে বিশেষভাবে বলিতাছি, শুধু কিতাবের বিদ্যাকেই যথেষ্ট মনে করিবেন না। কেননা তাহার সুফল আল্লাহ-ওয়ালাদের সুদৃষ্টি, সাহচার্য ও তাঁহাদের খেদমতের উপর নির্ভরশীল। সুতরাং এই দিকেও গুরুত্ব সহকারে মনোযোগ দেওয়া আবশ্যক।
(২) কোন কাজে তাড়াহুড়া করা ভাল নয়, কেননা তাহা শয়তানের প্ররোচনায় হইয়া থাকে। সুতরাং প্রতিটি কথা ও কাজ পরিণাম ভাবিয়া করা উচিত।
(৩) পরামর্শ ব্যতীত কোন (গুরুত্বপূর্ণ) কাজ করিবেন না।
(৪) গীবত (পরচর্চা, পরনিন্দা) সম্পূর্ণরূপে পরিত্যাগ করিবেন।
(৫) গোনাহ হয়না এমন কথাও বেশী বলিবেন না; বিনা প্রয়োজনে কাহারো সাথে মেলামেশা করিবেন না; এবং (বাছবিচার ছাড়া) যে কাউকেই নিজের বিশ্বস্ত বানাইবেন না, কেননা ইহার পরিণাম অত্যন্ত ক্ষতিকর (হইতে পারে)।
(৬) পূর্ণ ক্ষুধা ব্যতীত আহার করিবেন না।
(৭) প্রবল চাহিদা না হইলে স্ত্রী সহবাস করিবেন না।
(৮) একান্ত প্রয়োজন না হইলে করজ (ঋণ) করিবেন না।
(৯) কখনও অপব্যয়ের কাছেও যাইবেন না।
(১০) অপ্রয়োজনীয় আসবাবপত্র সংগ্রহ করিবেন না।
(১১) ব্যবহারে কঠোরতা ও কর্কশতা পরিহার করিবেন এবং নম্রতা, সংযম ও সহনশীলতার অভ্যাস আয়ত্ব করার চেষ্টা করিবেন।
(১২) কথা-বার্তা, কাজ-কর্ম, খানা-পিনা ও পোশাক-পরিচ্ছদে লৌকিকতা ও বাহুল্য পরিহার করিবেন।
(১৩) সম্পদশালী ও শাসকবর্গেদের সাথে ধর্মীয় নেতাগণের কোন প্রকার দুর্ব্যবহার করা উচিত নয়, তাহাদের সাথে অত্যধিক মেলামেশা করিবেন না এবং বিশেষতঃ পার্থিব উদ্দেশ্যে তাহাদেরকে লক্ষ্যবস্তু বানাইবেন না।
(১৪) লেনদেনের ব্যপারে সতর্কতা অবলম্বন করাকে 'দিয়ানত' এর চাইতে গুরুত্বপূর্ণ মনে করিবেন।
(১৫) কোন ঘটনা বুঝা ও বর্ণনার ব্যপারে অত্যধিক সতর্কতা অবলম্বন করিবেন। দ্বীনদার ও জ্ঞানীলোকদেরকেও এই ব্যাপারে অসতর্ক দেখা যায়।
(১৬) প্রয়োজন ব্যতীত ঔষধপত্র ব্যবহার করিবেন না, আর প্রয়োজন হইলে বিজ্ঞ ডাক্তার বা হেকিমের পরামর্শ ব্যতিরেকে কোন ঔষধ ব্যবহার করিবেন না।
(১৭) সর্বপ্রকার গোনাহ ও অনর্থক কথা হইতে নিজের জিহ্বার পূর্ণ হেফাজত করিবেন।
(১৮) অনর্থক ও বেহুদা কাজে নিজের অমুল্য সময় নষ্ট করিবেন না।
(১৯) নিজের মত ও বক্তব্যে জেদী না হইয়া সদা সত্য ও ন্যায়ের অনুসারী হওয়ার চেষ্টা করিবেন।
(২০) 'গায়রুল্লাহ' (অর্থাৎ আল্লাহ ব্যতীত অন্য কিছু) এর সংগে সম্পর্ক বৃদ্ধি করিবেন না।
(২১) কাহারো ব্যক্তিগত ও পার্থিব বিষয়ে অনধিকার হস্তক্ষেপ করিবেন না।
(২২) তালেবে-এলেম (শিক্ষার্থী) ভাইদেরকে বিশেষভাবে বলিতাছি, শুধু কিতাবের বিদ্যাকেই যথেষ্ট মনে করিবেন না। কেননা তাহার সুফল আল্লাহ-ওয়ালাদের সুদৃষ্টি, সাহচার্য ও তাঁহাদের খেদমতের উপর নির্ভরশীল। সুতরাং এই দিকেও গুরুত্ব সহকারে মনোযোগ দেওয়া আবশ্যক।